পাওয়ার প্লান্টে জবের জন্য বেসিক গুরুত্বপূর্ণ ১০৫ টি প্রশ্নোত্তর


1. Piston কত প্রকার ও কি কি?

উত্তর: পিস্টন ৩ প্রকার। যথা –
1.Full Skirt
2.Half Sleeper
3.Full Sleeper.

2. Piston Ring কত প্রকার ও কি কি?

উত্তর: পিস্টন রিং ২ প্রকার। যথা-
১. compression ring
2. oil scraper ring

3.Bore ও Strock কাকে বলে?

উত্তরঃ বোরঃ ইঞ্জিন সিলিন্ডারের  ব্যাসকে বোর বলে।
স্টোকঃ ইঞ্জিন সিলিন্ডার এর মধ্যে পিস্টনের উঠা নামার দুরত্বকে স্টোক  বলে।

4. Compression ratio কি?

উত্তরঃ সিলিন্ডার এর মোট আয়াতন ও clearance  আয়াতন অনুপাতকে compression ratio বলে।

5.TDC ও BDC পূর্ণরূপ লিখ?

উত্তরঃ TDC- TOP DEAD CENTRE
           BDC- BOTTOM DEAD CENTRE

6.Bearing কত প্রকার ও কি কি?

উত্তরঃ Bearing 2 প্রকার। যথা-
1. purno britto bearing
2. Ruskrito bearing

7. BHP, IHP, FHP কি?

উত্তরঃ 
IHP- INDICATED HORSE POWER
BHP- BREAK HORSE POWER
FHP- FRICTION HORSE POWER



8. Clearance volume কি?

উত্তরঃ  ক্লিয়ারেন্স ভলিউমঃ পিস্টন টি ডি সি অবস্হান কালে পিস্টন এর উপরে সিলিন্ডার আয়তনকে ক্লিয়ারেন্স ভলিউম বলে।

9. Fly wheel ও Damper এর কাজ কি?

উত্তরঃ 
Fly Wheel এর কাজ হলো ইঞ্জিন এর অলস স্টোক সম্পন্ন করা।
Damper এর কাজ হলো ইঞ্জিন এর ঝাকুনী প্রতিরোধ করা।

10. Hydrolic governor কি?

উত্তরঃ হাইড্রোলিক গভর্নর ডিজেল ইঞ্জিনে ব্যবহার করা হয়। ফুয়েল  জ্বালানীকে নিয়ন্ত্রণ করে থাকে। হাইড্রোলিক গভর্নরের কাজ হল ইঞ্জিনের চাহিদা অনুযায়ী  জ্বালানি সরবরাহ করা।



11. Engine knocking কি?

উত্তরঃ Engine knocking বলতে ইঞ্জিন এর মধ্যে খট খট আওয়াজকে বোঝায়। সাধারনত ইঞ্জিন এ খারাপ দহনের ফলে অসম চাপের জন্য engine knocking হয়।

12. ক্র্যাংকশ্যাফট ও ক্যামশ্যাফটের ঘূর্ণন অনুপাত কত?

উত্তরঃ ক্র্যাংকশ্যাফট ও ক্যামশ্যাফটের  মধ্যে ঘূর্ণন অনুপাত  ২:১

13. Gas regulator এর কাজ কি?

উত্তরঃ Gas regulator এর কাজ হলো গ্যাস কে প্রয়োজন অনুসারে সরবরাহ করে দেওয়া ও নিয়ন্ত্রণ করা।


14. টারবোচার্জারের কাজ কি?

উত্তরঃ টারবোচার্জারের কাজ হলো  ইহা exhaust pressure এর দ্বারা পরিচালিত হয়ে ইঞ্জিন এর পোড়া গ্যাস বের করে দিয়ে ইঞ্জিন এর ক্ষমতা বাড়ানো ও ইঞ্জিন সিলিন্ডারে অতিরিক্ত চার্জ  প্রবেশ করা।


15. Thermostat valve কিভাবে কাজ করে।

উত্তরঃ ইঞ্জিন এর পানির জন্য নির্দিষ্ট  তাপমাত্রা  থাকে পানি যখন ওই তাপমাত্রার কাছাকাছি যায় তখন এই ভালভ টি খুলতে শুরু করে দেয় এবং পানির তাপমাত্রা  কমাতে সাহায্য করে
এটি মূলত ১৬০-১৬৮ ডিগ্রী  ফারেনহাইট তাপমাত্রায় খুলতে শুরু করে।


16. Radiator ও cooling tower এর মধ্যে পার্থক্য কি?

উত্তরঃ রেডিয়েটর মূলত ছোট ধরনের ইঞ্জিন  যেমন ডিজেল ইঞ্জিন এ পানি ঠান্ডা করার কাজে ব্যবহার করা হয়। এটি দ্বারা বেশি ক্ষমতার বা  বড় বড় গ্যাস ইঞ্জিন এর পানি ঠান্ডা করা যায় না। তাই তখন কুলিং টাওয়ার ব্যবহার করে পানি ঠান্ডা রাখা হয়। রেডিয়েটর ও কুলিং টাওয়ার এর মাঝে মূলত পার্থক্য এটাই।


১৭। হেড বোল্ট খুলতে কত নাম্বার গুটি লাগে?

উত্তরঃ 

১৮। হিট এক্সচেনজার প্লেট ৯৬টি একটি প্লেট নষ্ট হলে ৯৫ টি কি লাগানো যাবে?

উত্তরঃ ৯৫ টি লাগানো যাবে না। একটি বাদ দিয়ে ৯৪ টি লাগানো যাবে।

১৯। স্পার্ক প্লাগ টাইট দিতে হয় কত টনে।

উত্তরঃ 50 N-m.

২০। জি ৩৫১৬A ইন্জিনে ফায়রিং অর্ডার বল?

উত্তরঃ 1-2, 5-6, 3-4, 9-10, 15-16, 11-12, 13-14, 7-8।


২১। থার্মষ্ট্রেট ভালব কয়টি?/ চেঞ্জ করতে পরবে?

উত্তরঃ  CAT engine  এ থার্মস্টাট ভালব ৮ টি। হ্যাঁ চেঞ্জ করতে পারব।

২২। কি কি পাম্পের কাজ পারো? মেকানিক্যাল সিল কেন ব্যবহার করা হয়?

উত্তরঃ রো ওয়াটার পাম্প, জেকেট ওয়াটার পাম্প । ইঞ্জিন কুলিং পাম্প ইত্যাদির কাজ করতে পারি।
অয়েল / পানির লিকেজ রোধ করার জন্য মেকানিক্যাল সীল ব্যবহার করা হয়।

২৩। ফাইনালি হেড বোল্ট টাইট দিতে হয় কত র্টকে ?

উত্তরঃ ২৬০ নিউটন/মিটার।

২৪। ইন্জিনের সিলিন্ডার টেম্পার অনেক

বেশি বা অনেক কম কি করবেন?

উত্তরঃ ইন্জিনের সিলিন্ডার টেম্পারেচার অনেক
বেশি বা অনেক কম হওয়ার কারন সমূহঃ
১। স্পার্ক প্লাগের সমস্যা হলে।
2। ইগনিশন কয়েল এর সমস্যা হলে
৩। হাইটেনশন ক্যাবলের সমস্যা হলে
৪। থার্মোকাপল সেন্সর এর সমস্যা হলে। ইত্যাদি চেক বা পরিবর্তন করতে হবে।

২৫। ইন্জিনের সেন্সর গুলোর নাম বলেন?

উত্তরঃ ইন্জিনের সেন্সর গুলোর নাম হলো-
1। রিসিভার সেন্সর
2। ইন্টেক এয়ার টেম্পারেচার সেন্সর
3। ইন্টেক মেনিফোল্ড টেম্পারেচার সেন্সর
4। এগজষ্ট মেনিফোল্ড টেম্পারেচার সেন্সর
5। অয়েল প্রেসার  সেন্সর
6। অয়েল  লেভেল সেন্সর
7। নকিং সেন্সর
8। থার্মোকাপল সেন্সর।
9। জেকেট ওয়াটার ইনলেট ও আউট লেট        টেম্পারেচার সেন্সর।
10। ক্র্যাংক কেজ প্রেসার সেন্সর।
11। অয়েল টেম্পারেচার সেন্সর।
12। স্পিড সেন্সর
13। ক্যাম পালস সেন্সর ইত্যাদি।

২৬। ইন্জিনের ভোল্টেজ কন্ট্রল করে কোন কোন ডিভাইস?

উত্তরঃ AVR, CDVR, রেক্টিফায়ার ইত্যাদি।


২৭। মেনিফোল্ড টেম্পারেচার বাড়লে কি করবেন?

উত্তরঃ ইন্টার কুলার বা আফটার কুলার ক্লিন বা চেক করতে হবে।


২৮। থ্রটল নষ্ট কি করে চেক করবেন?

উত্তরঃ থ্রটলের ৭টি পিন ক্লিপ অন মিটার দিয়ে শট করে মাপতে হবে।


২৯। স্পিড কন্ট্রলার কি করে চেক করে?

উত্তরঃ স্পিড কন্ট্রলারের ইনপুট ও আউটপুট প্যারামিটার চেক করতে হবে।


৩০। ভোল্ট উৎপাদন হয় কিভাবে?

উত্তরঃ অল্টারনেটরের  রোটর চুম্বক ক্ষেত্রের মধ্যে ঘোরানোর ফলে ম্যাগনেটিক ফ্লাক্স কর্তন করে এতে করে ফ্যারাডের ইলেক্ট্রো  ম্যাগনেটিক ইনডাকশন নীতি অনুযায়ী ভোল্টেজ উৎপন্ন হয়।

৩১। নকিং এলার্ম কি?

উত্তরঃ ইঞ্জিন সিলিন্ডার হেডে  অস্বাভাবিক কম্পনের ফলে যে এলার্ম আছে তাকে নকিং এলার্ম বলে।


৩২। অল্টারনেটর প্রটেকশনে কি কি আছে?

উত্তরঃ অল্টারনেটর প্রটেকশনে আছে  MFR-1, ACV, CT,PT, রেক্টিফায়ার ইত্যাদি।


৩৩। অল্টারনেটর বেয়ারিং কত হলে ইন্জিন চালানো যাবে না?

উত্তরঃ ১৬ mm.

৩৪। স্পার্ক প্লাগ গ্যাপ কত?

উত্তরঃ ০.২৫ mm ওয়াকেশা জেনারেটরে।


৩৫। টেপেট কি করে করতে হয়।

উত্তরঃ ইঞ্জিনের ফ্লাইহুইল কে ঘুরে  একবার কম্প্রেশন ও এগজষ্ট স্টোকে রেখে ইনটেক ও এগজষ্ট ভালভ ও রকার আর্ম এর গ্যাপ মেপে ট্যাপেট করা হয়।

777777

৩৬। কি করে বুজবেন রেকটিফায়ার খারাপ?

উত্তরঃ ভোল্টেজ উঠবে না।  যদিও AVR, CDVR, VR-6 সঠিক থাকে।


৩৭। রেকটিফায়ার কি করে পরিমাপ করবেন?

উত্তরঃ এভোমিটার দিয়ে ডায়োড ও থাইরিষ্টরের  শর্ট মাপতে হবে।


৩৮। কত টর্ক এ রকার্ম সেট করতে হয়?

উত্তরঃ 45 N-M.


৩৯। স্পার্ক প্লাগ কত রেজিস্টেন্স হলে চেন্জ করতে হবে?

উত্তরঃ 4 কিলো ওহম।


৪০। ইঞ্জিনের নকিং সেনসর কোথায় থাকে?

উত্তরঃ প্রতিটি হেডে  ইঞ্জিন নকিং সেন্সের থাকে।


৪১। ইঞ্জিনে আন্ডার ভোল্টেজ হওয়ার কারন কি?

উত্তরঃ ইঞ্জিনে আন্ডার ভোল্টেজ হওয়ার কারন সমূহঃ
১. AVR এর সমস্যার
২. রেক্টিফায়ার অ্যাসেম্বলি সমস্যা
৩. এক্সাইটর কয়েল সমস্যা ও
অনেক সময় লোড আপ-ডাউন করার কারণে অন্ডার ও ওভার ভোল্টেজ এলার্ম আসে।

৪২। ইঞ্জিনে ওভার স্পিড হওয়ার কারন কি?

উত্তরঃ  স্পিড সেন্সরের সমস্যা ।


৪৩। Thermostat valve কিভাবে কাজ করে?

উত্তরঃ ইঞ্জিন এর পানির জন্য নির্দিষ্ট  তাপমাত্রা  থাকে পানি যখন ওই তাপমাত্রার কাছাকাছি যায় তখন এই ভালভ টি খুলতে শুরু করে দেয় এবং পানির তাপমাত্রা  কমাতে সাহায্য করে
এটি মূলত ১৬০-১৬৮ ডিগ্রী  ফারেনহাইট তাপমাত্রায় খুলতে শুরু করে।


৪৪। ইগনিশন কয়েলে কত কিলোওয়াট পাওয়ার যায়?

উত্তরঃ 20K থেকে 24K পাওয়ার যায়।


৪৫। MWM জেনারেটরে কি কি ফল্ট হয় ?

উত্তরঃ MWM জেনারেটরে ফল্ট সমূহঃ
১. DZR Tooth sensor faults
2. DZR calibration  fault
3. ZA error code faults
4. Critical fault
5. Safety chain fault
6. Folow monitoring engine circuit
7. Combustion Chamber A1/B1 etc.
8. Crankcase pressure
9. recever temperature high etc.


৪৬। একচুয়েটর এর কাজ কি?

উত্তরঃ  একচুয়েটর এর কাজ হলো থ্রোটলকে নিয়ন্ত্রন করা।


৪৭। থ্রটল টেম্পার বাড়লে করনিয় কি?

উত্তরঃ থ্রটল টেম্পারেচার বাড়ার কারন মুলত মেনিফোল্ড টেম্পারেচার হাই। তাই মেনিফোল্ডের এয়ার চেম্পারেচার কমানোর জন্য ইন্টারকুলার/ আফটারকুলার  চেক বা পরিস্কার করতে হবে।


৪৮। ওভার লোড হলে কি করনিয়?

উত্তরঃ ওভার লোড হলে তারাতাড়ি কিছু লোড কমিয়ে স্বাভাবিক  লোডে নিয়ে আসতে হবে।


৪৯। থ্রটলের কাজ কি?

উত্তরঃ থ্রটলের কাজ হলো ইঞ্জিনের চাহিদা অনুযায়ী জ্বালানী সিলিন্ডারে সরবরাহ করা।


৫০। গভর্ণর এর কাজ?

উত্তরঃ  গভর্ণর এর কাজ হলো ইঞ্জিনের চাহিদা অনুযায়ী জ্বালানী সরবরাহ  নিয়ন্ত্রণ করা।


৫১। ইন্জিন ব্রেকার ট্রিপ করলে করনিয় কি?

উত্তরঃ ইঞ্জিন ব্রেকার ট্রিপ করলে ইঞ্জিন চালু থাকলে আবার ব্রেকার ক্লোজ করে দিতে হবে।
লোড না নিলে ইঞ্জিন বন্ধ করে পূনরায় চালিয়ে লোড দিতে হবে।

৫২। পিস্টন এর কাজ কি?

উত্তরঃ পিস্টনের সঙ্গে কম্প্রেশন রিং ও অয়েল রিং ফিট করার জন্য গ্রুব বা খাঁজ কাটা থাকে। গজন পিন দ্বাড়া কানেক্টিং রড  পিস্টনের সাথে সংযুক্ত করা হয়। সিলিন্ডারের ভিতর পিস্টন আসা যাওয়া করে কার্য সম্পাদন করে থাকে।


৫৩। কম্প্রেশন রিং এর কাজ কি?

উত্তরঃ কম্প্রেশন রিং এর কাজ হলো সিলিন্ডারের ভিতর বাতাস/ চার্জ লিকেজ রোধ করা।


৫৪। অয়েল স্ক্র‍্যাপার রিং এর কাজ কি?

উত্তরঃ অয়েল স্ক্র‍্যাপিং রিং কাজ হলো সিলিন্ডার লাইনারের গাত্র পিচ্ছিল রাখার জন্য যে লুব্রিকেটিং অয়েল সারকুলেশন হয় তা স্ক্র‍্যাপিং করে অতিরিক্ত অয়েল ক্রাংকেজ এ ফেরত পাঠায়।


৫৫। ইগনিশন কয়েলের কাজ কি?

উত্তরঃ ব্যটারীর লো-ভোল্টেজ  কারেন্ট  হাই ভোল্টজে পরিনত করে যা স্পার্ক প্লাগ গ্যাপ দিয়ে  অতিক্রম করার সময় অগ্নিস্ফুলিঙ্গ প্রদান করে।


৫৬। কানেক্টিং রড এর কাজ কি?

উত্তরঃ কানেক্টিং রড এর কাজঃ কানেক্টিং রড Piston এর Reciprocating Motion কে Crankshaft এর Rotary Motion এ রুপান্তরিত করে এবং Combustion Chamber এ উৎপাদিত শক্তি ইহার মাধ্যমে Crankshaft এ স্থানান্তরিত হয়।


৫৭।ইগনিশন সুইচ এর কাজ কি?

উত্তরঃ ইগনিশন সুইচ এর কাজ হলো ইগনিশন কন্ট্রোল করা।


৫৮.ম্যানুয়াল ব্যারিং ডিভাইস এর কাজ কি?

উত্তরঃ


৫৯.গ্রিজ পয়েন্ট এ কত দিন পর পর গ্রিজ করতে হয়?

উত্তরঃ  mwm generator  এ ১৫০০ ঘন্টা  পর পর গ্রিজিং করা হয়।

৬০. কেন গ্রিজ পয়েন্টে গ্রিজ করা হয়?

উত্তরঃ অল্টারনেটর এর মেইন বেয়ারিং এ গ্রিজিং পয়েন্টে  গ্রিজ করা হয়।
অল্টারনেটর এর মেইন বেয়ারিং এর ড্রাইভ সাইড ও নন ড্রাইভ সাইডে গ্রিজিং করা হয়।


৬১.সচারচার ইঞ্জিন এর ট্যাপেট এর গ্যাপ কত রাখা হয়?

উত্তরঃ mwm generator  এ
ইনটেক গ্যাপ-0.30 mm
এগজষ্ট গ্যাপ-0.70 mm
ব্রিজ গ্যাপ-0.05 mm

৬২.গিয়ার কাকে বলে? কত প্রকার ও কি কি?

উত্তরঃ কোন শ্যাফটের যান্ত্রিক শক্তি অন্য কোন শ্যাফটে সরাসরি প্রেরণ করার জন্য যে যন্রাংশ ব্যবহার করা হয় তাকে গিয়ার বলে।

৬৩। পিনিয়ন গিয়ারের কাজ কি?

উত্তরঃ দুটি গিয়ারের মধ্যে যেটি আকারে ছোট  সেটিকে পিনিয়ন বলে। এর কাজ হলো মূল গিয়ার থেকে ঘূর্ণন গতি অন্য শ্যাফটে প্রেরণ করা।


৬৪. ক্র‍্যাংক শ্যাফট এর দুই প্রান্তে কি কি ব্যবহার করা হয়?

উত্তরঃ এক পাশে ফ্লাইহুইল ও ওপর প্রান্তে ভাইব্রেশন ডেম্পার।


৬৫। লুব অয়েল ক্যাপাসটি কত ?

উত্তরঃ mwm e 265 লিটার।

৬৬। কি কোম্পানী লুব অয়েল ব্যবহার করা হয় ?

উত্তরঃ পেগাসাস 805, 1005 ইত্যাদি।

৬৭। কুলিং টাওয়ার ক্যাপাসটি কত ?

উত্তরঃ কুলিং টাওয়ারের ক্যাপাসটি  একেক প্লান্টে একেক ধারনের হয়।
আমার এখানে 175 TR  and 200 TR

৬৮। কুলিং টাওয়ার কি টাইপ ?

উত্তরঃ কুলিং টাওয়ার দুই টাইপ।যথা
১। রাউন্ড টাইপ।
২। স্কায়ার টাইপ।

৬৯। সিউডিউল মেইনটেন্যন্স এ কি কি কাজ করা হয় ?

উত্তরঃ সিডিউল মেইনটেনেন্স E30 এবং E40 যা যা কাজ করা হয় তা হলঃ
E-30
1) Lube oil change( 1500 hours )
2) Valve clearnce checked and adjustment.
3) valve wear / hight measurement
4) air filter change / clean
5) gas Filter clean
6) Generator body clean
7) Alternator bearing greasing
8) D.E. 4 0 gm
9) NDE 30 gm.



E-40
1) lube oil change
2) lube oil filter change
3) spin on filter change
4) valve clearance checked and adjustment
5) valve hight measurement Checked
6) Air filter clean
7) gas filter clean
8) Alternator bearing greasing (3000 hour’s)

নোটঃ mwm generator.

৭০। স্পার্ক প্লাগ Spark pluge টাইটিং টর্ক কত ?

উত্তরঃ MWM এ  50 N-m

৭১। ভালব ব্রিজ গ্যাপ কত ?

উত্তরঃ MWM এ .05 mm


৭২। Intake Valv গ্যাপ কত ?

উত্তরঃ MWM এ .30 mm


৭৩। Exghust Valv গ্যাপ কত ?

উত্তরঃ MWM এ .70 mm.


৭৪। স্পার্ক প্লাগ কত ঘন্টা পর পরিবর্তন করা হয়?

উত্তরঃ ৬০০০-৮০০০ ঘন্টা।
একেক মডেল এর ইঞ্জিনে একেক সময়।
অনেক দাম বিধায় তাই নিদিষ্ট সময় অতিক্রম হলেও পরিবর্তন করা হয় না। যতক্ষণ পযর্ন্ত কোন সমস্যা হচ্ছে।


৭৫। অয়েল ফিল্টার কত ঘন্টা পর পরিবর্তন করা হয় ?

উত্তরঃ একেক মডেল এর ইঞ্জিনে একেক সময় ।
MWM ইঞ্জিনে ৩০০০ ঘন্টা পর পর।


৭৬। গ্যাস ও বাতাসের অনুপাত কত ?

উত্তরঃ mwm  জেনারেটরে 13.5:1


৭৭। এয়ার ফিল্টার কত ঘন্টা পর পরিবর্তন করা হয় ?

উত্তরঃ এয়ার ফিল্টার ময়লার উপর নির্ভর কর পরিবর্তন করা হয়।

৭৮। লুব অয়েল কত ঘন্টা পর পরিবর্তন করা হয়?

উত্তরঃ একেক মডেল এর ইঞ্জিনে একেক সময় ।
MWM ইঞ্জিনে ১৫০০ ঘন্টা পর পর।


৭৯। হিট এক্সচেঞ্জের প্লেটগুলো কতটি থাকে?

উত্তরঃ হিট এক্সচেঞ্জের প্লেটগুলো
HT সাইডে 31 টি
LT সাইডে 43 টি ব্যবহার করা হয়।


৮০। আপনি কি MWM এ জব করেন ? এর ফুল মিনিং কি?

উত্তরঃ হ্যা। এর ফুল মিনিং হলো Motoren Werken Mannhein.

৮১। আপনাদের প্লান্টে কতটা  ইন্জিন আছে এবং  কত মেগা ওয়াট?

উত্তরঃ নিজে বলেন।
আমার আছে ৪টা ইঞ্জিন  ১৫০০ কিলোয়াট এর
মোট 6MW প্লান্ট।


৮২। জ্যাকেট ওয়াটার বারে কেনো, ধরো পাম্প, কুলিং টাওয়ার, হিট এক্সিনজার সব ঠিক আছে তবুও কেন বারে?

উত্তরঃ ১। থ্রি ওয়ে ভাল্ব / থার্মোষ্টাট ভাল্বের সমস্যা হলে।
            ২। সেন্সর এর সমস্যা হলে।


৮৩। একটি ইন্জিন চালু করতে কি কি করতে হবে বলেন।

উত্তরঃ একটি ইন্জিন চালু করতে  ইঞ্জিনের সকল প্যারামিটার চেক দিতে হবে। সব ঠিক থাকলে  ইঞ্জিন চালানো যাবে।

৮৪। আল্টারনেটর থেকে বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়ে ফ্লোর পর্যন্ত যায় এর ডায়াগ্রাম দেখাও?


৮৫। crankcase  প্রেসার টা আসলে কি?  এটি বারে কেনো কমে কেন?

উত্তরঃ ইঞ্জিন চলন্ত অবস্থায় crankcase এর অয়েল উত্তাপ্ত হয়ে এক ধারনের জ্বলীয় বাস্প সৃষ্টি হয় তাকে crankcase  প্রেসার  বলে। ব্রিদারে ময়লা জমলে crankcase  প্রেসার কম বেশি হয়ে থাকে।



৮৬। cranksaft কোন দিকে ঘোরে?

উত্তরঃ এন্টিক্লোক ওয়াইজ এর দিকে।

৮৭। কুলিং টাওয়ার এর পানির প্রেসার পরিবর্তন না করে তুমি কিভাবে হিডার বেশি ঘুরাবা বা কম ঘুরাবা


৮৮। ইন্জিন ও মেশিন কি?

উত্তরঃ ইঞ্জিনঃ ইঞ্জিন নিজে শক্তি উৎপন্ন করে নিজে চলে ও অন্যকে চালায়।
মেশিনঃ মেশিন নিজে শক্তি উৎপন্ন করতে পারে না অন্যের শক্তিতে চলে। যেমন- ইলেকট্রিক মটর।


৮৯। স্টোক কয়টি ও কি কি আলোচনা করো?

উত্তরঃ স্টোক চারটি ।যথাঃ
১। সাকশন
২। কম্প্রেশন
৩। পাওয়ার
৪। এগজষ্ট

৯০। কম্পেশন স্টোকে কত ডিগ্রি ফাকা থাকতে স্পার্ক করে?


৯১। অল্টারনেট এ কি কি আছে?

উত্তরঃ অল্টারনেট  এ আছে রোটর,  ফিল্ড কয়েল, পোলপিস, আরর্মেচার।


৯২। অল্টারনেটর প্রটেকশনে কি কি আছে?

উত্তরঃ অল্টারনেটর প্রটেকশনে আছে MFR-1, ACV


৯৩। একই মডেলের ইঞ্জিন পাওয়র ক্যপাসিটি আলাদা হয় কিভাবে?


৯৪। রেকটিফায়ার এর কাজ কি?

উত্তরঃ রেকটিফায়ার এর কাজ AC কে DC করা।


৯৫। কি কি নিয়ে রেকটিফায়ার গঠিত?

উত্তরঃ ডায়ড ও থাইরিষ্টর নিয়ে রেক্টিফায়ার গঠিত।


৯৬। সেকেন্ডারি ভোল্টেজ এটা কিসের মুলত?


৯৭। এগজস্টে ওয়েল আসে কিভাবে?

উত্তরঃ অয়েল কন্ট্রল রিং ক্ষয় হলে এবং পিষ্টন ও লাইনারের মধ্যে ক্লিয়ারেন্স বেশি হলে এহজস্টে অয়েল আসে।



৯৮। কালো, সাদা, ধুয়া মানে কি বুজায়?

উত্তরঃ
কালো ধুয়াঃ ইঞ্জিন দীর্ঘদিন ব্যবহারের ফলে এয়ার ফুয়েল  মিক্সারের পূর্ণ  দহন না হলে  লোড বেশি হলে ও ইঞ্জিনের কর্মদক্ষতা কমে গেলে কালো ধুয়া বেড় হয়।


সাদা ধুয়াঃ ইঞ্জিনের কম্বাশন চেম্বারে পানি প্রবেশ করলে সাদা ধুয়া বেড় হয়।


৯৯। টার্বোচার্জারের গঠন প্রনালী বর্ননা করো?

উত্তরঃ ইঞ্জিনের আয়তনিক দক্ষতা বাড়ানোর জন্য টার্বোচাজার ব্যবহার করা হয়। টার্বোচার্জারের দুইটি হুইল থাকে।
১। কম্প্রশন হুইল ২। টারবাইন হুইল। ইঞ্জিনের এগজষ্ট গ্যাসের মাধ্যমে টারবাইন হুইলকে ঘুড়ানোর হয়।  অপরদিকে  কম্প্রশন হুইল ইনটেক মেনিফোল্ডে গ্যাস ও বাতাস  প্রবেশ করায়।  টারবোচার্জার exhaust pressure এর দ্বারা পরিচালিত হয়ে ইঞ্জিন এর পোড়া গ্যাস বের করে দিয়ে ইঞ্জিন এর ক্ষমতা বাড়ায় ও অতিরিক্ত চার্জ   ইঞ্জিনে  প্রবেশ করায়।

১০০। সিঙ্গেল লাইন ডায়াগ্রাম অঙ্কন করো?


১০১। কুলিং সার্কিট কি?  কত প্রকার ও কি কি?

উত্তরঃ কুলি সার্কিট দুই প্রকার। যথাঃ
১। ওপেন সার্কিট
২। ক্লোজ সার্কিট


১০২। ইঞ্জিনের পানিতে কি কি উপাদান থাকে?


১০৩। কি কেমিক্যাল ব্যবহার করা হয়?

উত্তরঃ
Wt -3901
wt-3902
wt-3907
wt-3909 এগুলো কেমিক্যালের কোড নম্বর


১০৪। ইঞ্জিনের পানিতে কি কি বিষয় টেস্ট করা হয়?  তার লিমিট কত?

উত্তরঃ PH, TDS, harness,  PPM টেষ্ট করা হয়।


১০৫। মেনিফোল্ড কত প্রকার?

উত্তরঃ মেনিফোল্ড দুই প্রকার। যথাঃ
1। ইন্টেক মেনিফোল্ড।
2। এগজষ্ট মেনিফোল্ড।

পাওয়ার প্লান্ট ইন্টারভিউ সলিউশন


إرسال تعليق

أحدث أقدم